
সামরিক অত্যাচারী জুন্টা সরকারের বিরুদ্ধে মায়ানমারের জনতা রাস্তায় লড়াই চালাচ্ছেন, আরপিজি মিসাইল দাগা হচ্ছে মানুষের ওপর, তাদের জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নির্বাচিত এনএলডি সরকারের হাত থেকে সামরিক সরকার ক্ষমতা দখল করে, তার পরেই তারা সমস্ত রাজনৈতিক দল ও রাজনৈতিক কর্মসূচিগুলির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে জনগণের কণ্ঠ রোধ করেছে। মানুষের প্রতিবাদ করার অধিকারকে কেড়ে নিয়েছে সামরিক সরকার।
এখনও পর্যন্ত ৫০০-র বেশি মানুষ মারা যাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে, তবে অন্য একটি সুত্রের খবর, সেদেশে মৃত্যুর সংখ্যা ১০০০ ছাড়িয়েছে। স্বৈরাচারী মিন অং হ্লেইং সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলিকে মায়ানমারের প্রাকৃতিক সম্পদকে নির্দ্বিধায় লুঠ করার জন্য সহায়তা করছে।
মায়ানমারের জনগণ নিরলসভাবে সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রাম করে চলেছে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে মায়ানমারের ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক জনতা আন্তর্জাতিক স্তরের মানুষদের কাছে ও বিপ্লবীদের কাছে সামরিক জুন্টা সরকার ও তার সাম্রাজ্যবাদী মিত্রদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য চেয়েছে। আমরা মায়ানমারের নিপীড়িত ও অত্যাচারিত মানুষদের ন্যায়সঙ্গত লড়াইয়ে আমাদের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছি। ক্রদ্ধ বিদ্রোহী জনগণের বিজয় অনিবার্য।
১) আতিফ অনিক, প্রেসিডেন্ট, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলন/ বাংলাদেশ
২) চিরঞ্জীবী ধাকাল, প্রেসিডেন্ট, অল নেপাল ন্যাশনাল ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টুডেন্ট ইউনিয়ন(রেভলিউশনারি)/ নেপাল
৩) রাজেশ্বরী সুবেদি, কোর্ডিনেটর, সাইন্টিফিক সোশ্যালিস্ট স্টুডেন্ট অরগানাইজাশন নেপাল/ নেপাল
৪) ইকবাল কবির, প্রেসিডেন্ট রেভলিউশনারি স্টুডেন্ট ইউনিটি, বাংলাদেশ
৫) জেমস কার্বন কন্ডিলা, ন্যাশনাল স্পোকসপারসন, লিগ অফ ফিলিপিনো স্টুডেন্টস, ফিলিপিন্স
৬) সেন্ট্রাল কমিটি, সোশ্যালিস্ট স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ মণিপুর(এসএসইউএম)
৭) সঙ্গীতা গীত, জেনারেল সেক্রেটারি, ভগৎ সিং ছাত্র একতা মঞ্চ/ দিল্লি, ভারত